হাইড্রোসিল অপারেশনের পর বাবা হওয়া সম্ভব? জানুন বিস্তারিত

হাইড্রোসিল অপারেশনের পরে সাধারণত সন্তান জন্মদানে কোনো সমস্যা হয় না, যদি:

  • অপারেশনের আগে অণ্ডকোষ সুস্থ থাকে।

  • অস্ত্রোপচারের সময় কোনো জটিলতা না ঘটে।

  • হাইড্রোসিল শুক্রাণু উৎপাদনে বড় কোনো প্রভাব না ফেলে।

গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:

  • হাইড্রোসিল হলো অণ্ডকোষের চারপাশে তরল জমে যাওয়া, যা সাধারণত সরাসরি সন্তান ধারণে সমস্যা সৃষ্টি করে না।

  • হাইড্রোসিল অপারেশন (হাইড্রোসিলেকটমি) একটি নিরাপদ এবং রুটিন সার্জারি।

  • অধিকাংশ পুরুষ সুস্থভাবে শুক্রাণু উৎপাদন এবং প্রজনন ক্ষমতা বজায় রাখেন।

  • অস্ত্রোপচারের পরে অস্থায়ী ব্যথা বা ফোলা স্বাভাবিক এবং এটি কয়েক সপ্তাহের মধ্যে সেরে যায়।

বিরল ক্ষেত্রে যা লক্ষ্য রাখা দরকার:

  • অস্ত্রোপচারের সময় সংক্রমণ বা আঘাত লাগা।

  • ভ্যাস ডিফারেন্স বা রক্তনালিতে ক্ষতি – যদিও এটি খুবই বিরল – প্রজনন ক্ষমতায় প্রভাব ফেলতে পারে।

যদি হাইড্রোসিল অপারেশনের পরে প্রজনন নিয়ে দুশ্চিন্তা থাকে, তাহলে সিমেন অ্যানালাইসিস (শুক্রাণু পরীক্ষা) করিয়ে নিশ্চিত হওয়া যায়।

আপনি কি হাইড্রোসিল অপারেশনের পরে করণীয় বা সতর্কতা সম্পর্কে জানতে চান?

Comments

Popular posts from this blog

ডাক্তারি—স্বপ্ন না আত্মত্যাগ?

বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস ২০২৫: “জন্ম হোক সুরক্ষিত, ভবিষ্যৎ হোক আলোকিত”

কাটাছেঁড়া ছাড়াই কিডনি পাথর ভাঙতে অত্যাধুনিক চিকিৎসা পদ্ধতি (ESWL)