Underweight Solution – Best Foods, Exercises & Daily Habits
Most Important Tips (1–10):
-
Eat more frequently – Have 5–6 small meals daily.
-
Add high-calorie foods – Milk, eggs, nuts, ghee, banana, sweet potato.
-
Include protein in every meal – Chicken, fish, eggs, pulses, soybeans, milk.
-
Drink milk and smoothies – Milkshake, lassi, fruit smoothie.
-
Eat at fixed times – Don’t delay breakfast, lunch, dinner.
-
Add healthy fats – Olive oil, coconut oil, ghee, peanut butter.
-
Avoid junk but eat energy foods – Dates, nuts, dry fruits instead of chips & soda.
-
Exercise regularly – Light weight training or yoga increases appetite.
-
Reduce stress – Stress lowers appetite; try meditation, deep breathing.
-
Sleep well – 7–8 hours daily helps body grow.
Supportive Tips (11–20):
-
Eat breakfast daily – Boosts energy and appetite.
-
Snack smart – Nuts, cheese, peanut butter with bread.
-
Drink enough water – Improves digestion and hunger.
-
Don’t skip meals – Missing meals worsens underweight.
-
Add fruit juices – Mango, grape, orange juice for energy.
-
Eat starchy foods – Rice, roti, pasta, potato for calories.
-
Try supplements if needed – Only with doctor’s advice.
-
Add honey & jaggery – Natural sweeteners increase energy.
-
Eat after exercise – Helps muscles recover and grow.
-
Avoid smoking & alcohol – They reduce appetite.
Extra Helpful Tips(21–30):
-
Add cheese & butter to meals.
-
Use full cream milk (not low-fat).
-
Eat pulses & beans daily.
-
Keep healthy snacks nearby.
-
Consult a doctor if not gaining weight.
-
Check thyroid & digestion if always underweight.
-
Stay positive & consistent – Weight gain takes time.
Install the Robotic Doctor app today to get new health tips for your healthy life:
https://play.google.com/store/apps/details?id=com.kidneycare.roboticdoctor&pcampaignid=web_share
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ টিপস (১–১০):
১. বারবার খাবেন
দিনে ৫–৬ বার ছোট ছোট খাবার খান। এটি মেটাবলিজম বাড়াতে সাহায্য করে এবং ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে রাখে।
২. উচ্চ ক্যালোরি খাবার খাবেন
দুধ, ডিম, বাদাম, ঘি, কলা, মিষ্টি আলু – এ ধরনের খাবার শক্তি ও ক্যালোরি বৃদ্ধিতে সহায়ক।
৩. প্রোটিন অবশ্যই খাবেন
মুরগি, মাছ, ডিম, ডাল, সয়াবিন, দুধ – প্রোটিন শরীরের পেশি গঠনে অপরিহার্য।
৪. দুধ ও স্মুদি পান করুন
মিল্কশেক, লাচ্ছি, ফলের স্মুদি – এগুলো সহজে ক্যালোরি এবং পুষ্টি যোগ করে।
৫. সময় মেনে খাবেন
সকালের নাস্তা, দুপুর ও রাতের খাবার কখনও বাদ দেবেন না। নিয়মিত খাবার শরীরের স্বাস্থ্য বজায় রাখে।
৬. স্বাস্থ্যকর ফ্যাট খাবেন
অলিভ অয়েল, নারকেল তেল, ঘি, চিনাবাদাম মাখন – স্বাস্থ্যকর ফ্যাট ও শক্তি যোগ করে।
৭. জাঙ্ক ফুড বাদ দিয়ে এনার্জি ফুড খাবেন
খেজুর, বাদাম, শুকনো ফল – এগুলো শরীরকে শক্তি এবং পুষ্টি দেয়।
৮. নিয়মিত ব্যায়াম করুন
হালকা ওয়েট ট্রেনিং বা যোগব্যায়াম পেশি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে এবং ক্ষুধা বাড়ায়।
৯. স্ট্রেস কমান
মানসিক চাপ ক্ষুধা কমাতে পারে। মেডিটেশন বা নিয়মিত হাঁটাহাঁটি করে স্ট্রেস কমান।
১০. পর্যাপ্ত ঘুম দিন
প্রতিদিন ৭–৮ ঘণ্টা ঘুম শরীরের বৃদ্ধি ও পুনর্জীবন নিশ্চিত করে।
💡 টিপস: নিয়মিত এই অভ্যাসগুলো পালন করলে শরীর স্বাস্থ্যকরভাবে বৃদ্ধি পায় এবং ওজনও স্বাভাবিকভাবে বাড়ে।
সহায়ক টিপস (১১–২০):
১১. প্রতিদিন নাশতা করুন
সকালের নাশতা শক্তি যোগায় এবং ক্ষুধা বাড়ায়। এটি দিনে ভালোভাবে খাবার গ্রহণের জন্য সাহায্য করে।
১২. স্মার্ট স্ন্যাকস খান
বাদাম, চিজ, পিনাট বাটার ব্রেডের সঙ্গে – ক্ষুদ্র পরিমাণে শক্তি এবং পুষ্টি যোগ করে।
১৩. পর্যাপ্ত পানি পান করুন
প্রতিদিন পর্যাপ্ত পানি পান হজম ভালো রাখে এবং ক্ষুধা বাড়ায়।
১৪. খাবার বাদ দেবেন না
খাবার বাদ দিলে ওজন কমে যায় এবং শরীরের পুষ্টির ঘাটতি হয়।
১৫. ফলের জুস পান করুন
আম, আঙ্গুর, কমলার জুস – প্রাকৃতিক ভিটামিন ও শক্তির উৎস।
১৬. স্টার্চি খাবার খান
ভাত, রুটি, পাস্তা, আলু – এ ধরনের খাবার শরীরকে দীর্ঘ সময় ধরে শক্তি দেয়।
১৭. প্রয়োজনে সাপ্লিমেন্ট নিন
শুধু ডাক্তার পরামর্শে প্রয়োজনীয় ভিটামিন বা প্রোটিন সাপ্লিমেন্ট ব্যবহার করুন।
১৮. মধু ও গুড় খান
প্রাকৃতিক চিনি শরীরে দ্রুত শক্তি যোগ করে এবং পুষ্টি বাড়ায়।
১৯. ব্যায়ামের পর খাওয়াটা জরুরি
ওয়ার্কআউটের পর খাবার পেশী শক্তিশালী করতে সাহায্য করে এবং পুনরুদ্ধার দ্রুত করে।
২০. ধূমপান ও মদ্যপান বাদ দিন
ধূমপান ও মদ্যপান ক্ষুধা কমায় এবং শরীরের বৃদ্ধি বাধাগ্রস্ত করে।
💡 টিপস: এই অভ্যাসগুলো নিয়মিত পালন করলে শরীর স্বাস্থ্যকরভাবে বৃদ্ধি পায়, পেশি শক্তিশালী হয় এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে।
অতিরিক্ত সহায়ক টিপস(২১–৩০):
২১. খাবারে চিজ ও বাটার যোগ করুন
চিজ ও বাটার ক্যালোরি এবং স্বাস্থ্যকর ফ্যাট যোগ করে, যা ওজন বাড়াতে সাহায্য করে।
২২. লো-ফ্যাট নয়, ফুল-ক্রিম দুধ খান
পূর্ণ ক্রীম দুধ বেশি ক্যালোরি এবং প্রোটিন সরবরাহ করে, যা শরীর বৃদ্ধিতে সহায়ক।
২৩. প্রতিদিন ডাল ও বিনস খান
প্রোটিন ও ফাইবার সমৃদ্ধ ডাল ও বিনস পেশি গঠনে সাহায্য করে।
২৪. ডার্ক চকোলেট খান
ডার্ক চকোলেট অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং প্রাকৃতিক শক্তি যোগ করে।
২৫. সঙ্গে হেলদি স্ন্যাক রাখুন
বাদাম, শুকনো ফল বা ফলের স্ন্যাক – ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং শক্তি যোগ করে।
২৬. প্রতি সপ্তাহে ওজন মাপুন
ওজন নিয়মিত মাপলে অগ্রগতি মনিটর করা যায় এবং প্রয়োজন অনুযায়ী খাদ্য পরিবর্তন করা যায়।
২৭. নিয়মিত BMI মাপুন
BMI (Body Mass Index) মাপা শরীরের স্বাস্থ্য ও ওজন পর্যবেক্ষণের গুরুত্বপূর্ণ মানদণ্ড।
২৮. ওজন না বাড়লে ডাক্তারের পরামর্শ নিন
যদি প্রচেষ্টা সত্ত্বেও ওজন না বাড়ে, বিশেষজ্ঞ ডাক্তার পরামর্শ নিন।
২৯. সবসময় আন্ডারওয়েট থাকলে থাইরয়েড ও হজম পরীক্ষা করুন
হঠাৎ ওজন না বাড়া বা আন্ডারওয়েট অবস্থার পেছনে থাইরয়েড বা হজম সমস্যা থাকতে পারে।
৩০. ধৈর্য ধরুন ও নিয়মিত থাকুন
ওজন বৃদ্ধি একটি ধীর প্রক্রিয়া; নিয়মিত খাদ্যাভ্যাস এবং ব্যায়াম চালিয়ে যান।
💡 টিপস: এই শেষ ১০টি পয়েন্ট নিয়মিত অনুসরণ করলে ওজন এবং পেশির বৃদ্ধি আরও কার্যকর হবে। ধৈর্য এবং নিয়মিত অভ্যাস হল মূল চাবিকাঠি।
আপনার সুস্থ জীবনের জন্য নতুন নতুন হেলথ টিপস পেতে Robotic Doctor অ্যাপটি আজই ইনস্টল করুন:
https://play.google.com/store/apps/details?id=com.kidneycare.roboticdoctor&pcampaignid=web_share
Comments
Post a Comment