Posts

Showing posts from May, 2025

World’s First Successful Bladder Transplant Gives New Life to Kidney Patient

 Here is the full English translation of the article: --- **On May 4, 2025, in Los Angeles, USA, the world’s first successful bladder transplant was performed.** Through this groundbreaking surgery, 41-year-old Oscar Larenza was given a new lease on life. Oscar had been suffering from cancer and kidney disease and had depended on dialysis for the past seven years, as both of his kidneys and most of his bladder had been damaged beyond repair. In this pioneering operation, doctors transplanted a kidney and a bladder simultaneously from a deceased donor into Oscar’s body. The entire surgery lasted eight hours, and the new kidney began functioning immediately. Urine also started to collect properly in the new bladder, which meant Oscar no longer needed dialysis. The surgery was led by Dr. Nima Nassiri (UCLA) and Dr. Inderbir Gill (USC). They had been preparing for more than four years, practicing on cadavers and animal models. Previously, when the bladder was damaged, surgeons had to c...

ঐতিহাসিক সাফল্য: কিডনি ও মূত্রথলি একসাথে ট্রান্সপ্লান্ট, নতুন জীবন পেলেন অস্কার

Image
 ২০২৫ সালের ৪ মে, যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেস শহরে চিকিৎসাবিজ্ঞানের ইতিহাসে এক যুগান্তকারী সাফল্য অর্জিত হয়—বিশ্বের প্রথম সফল মূত্রথলি (ব্লাডার) ট্রান্সপ্লান্ট সম্পন্ন হয়। ৪১ বছর বয়সী অস্কার লারেইনজা নামক এক রোগী, যিনি ক্যান্সার এবং দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগে আক্রান্ত হয়ে দীর্ঘ সাত বছর ধরে ডায়ালাইসিসের ওপর নির্ভরশীল ছিলেন, এই অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে এক নতুন জীবন ফিরে পান। তাঁর উভয় কিডনি এবং প্রায় সম্পূর্ণ মূত্রথলি বিকল হয়ে গিয়েছিল, ফলে তাঁর জীবনযাত্রা ছিল চরম দুর্বিষহ। এই জটিল ও অভিনব অস্ত্রোপচারে চিকিৎসকরা একজন মৃতদাতা ডোনারের শরীর থেকে একযোগে একটি কিডনি এবং একটি মূত্রথলি প্রতিস্থাপন করেন অস্কারের দেহে। আট ঘণ্টাব্যাপী এই সার্জারির পর নতুন কিডনি সঙ্গে সঙ্গেই কার্যকর হয়ে ওঠে, এবং নতুন ব্লাডারেও মূত্র স্বাভাবিকভাবে জমা হতে শুরু করে। ফলস্বরূপ, অস্কার আর ডায়ালাইসিসের ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে না—এটি একটি বিস্ময়কর অগ্রগতি। এই চিকিৎসা-বিপ্লবের নেতৃত্ব দেন দুই বিশিষ্ট সার্জন—ড. নিমা নাসিরি (UCLA) ও ড. ইন্দারবীর গিল (USC)। তাঁরা দীর্ঘ চার বছর ধরে এই জটিল প্রক্রিয়ার জন্য প্রস্তুতি নিয়ে আসছিলেন। মৃত...

May 17: World Hypertension Day — “Measure Your Blood Pressure Accurately, Control It, Live Longer”

  Every year on May 17 , the world observes World Hypertension Day . This year’s theme — “Measure your blood pressure accurately, control it, and live longer” — reminds us that high blood pressure (Hypertension or HTN) is not a minor issue; it is a silent killer. The Risks of High Blood Pressure Uncontrolled hypertension can lead to heart attacks, strokes, kidney disease, and other serious complications. Therefore, regularly checking your blood pressure, staying informed, and leading a healthy lifestyle are essential. Advice for Controlling and Preventing Hypertension: ✅ Measure Your Blood Pressure Regularly : Check your blood pressure at least once a month. If you have HTN, monitor it frequently under your doctor’s guidance. ✅ Reduce Salt Intake : Limit daily salt intake to less than 5 grams. Excessive salt raises blood pressure. ✅ Maintain a Healthy Diet : Eat plenty of vegetables, fruits, and low-fat foods. Avoid fried and processed foods. ✅ Exercise Regularly : Walk or...

আজ ১৭ই মে: বিশ্ব উচ্চ রক্তচাপ দিবস — “আপনার রক্তচাপ সঠিকভাবে মাপুন, নিয়ন্ত্রণে রাখুন এবং দীর্ঘজীবী হোন”

Image
দীর্ঘজীবনের চাবিকাঠি: নিয়ন্ত্রিত রক্তচাপ ও স্বাস্থ্যকর জীবন বিশ্বব্যাপী ১৭ই মে পালন করা হয় বিশ্ব উচ্চ রক্তচাপ দিবস । এ বছরের প্রতিপাদ্য — “আপনার রক্তচাপ সঠিকভাবে মাপুন, নিয়ন্ত্রণে রাখুন এবং দীর্ঘজীবী হোন” — এই বার্তাই দেয় যে উচ্চ রক্তচাপ (Hypertension বা HTN) কোনো হালকা সমস্যা নয়; এটি নীরব ঘাতক। উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি অনিয়ন্ত্রিত উচ্চ রক্তচাপ হতে পারে হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক, কিডনি রোগসহ নানা জটিলতার কারণ। তাই নিয়মিত রক্তচাপ মাপা, সচেতন থাকা এবং জীবনযাত্রার সঠিক নিয়ন্ত্রণ অপরিহার্য। উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধে কিছু উপদেশ: ✅ নিয়মিত রক্তচাপ মাপুন : অন্তত মাসে একবার নিজের রক্তচাপ মেপে রাখুন। যদি HTN থাকে, চিকিৎসকের পরামর্শে নিয়মিত মনিটরিং করুন। ✅ কম লবণ খাওয়া : দৈনিক লবণের পরিমাণ ৫ গ্রামের কম রাখা উচিত। অতিরিক্ত লবণ রক্তচাপ বাড়ায়। ✅ স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস : বেশি করে শাকসবজি, ফলমূল, কম চর্বিযুক্ত খাবার খান। ভাজাপোড়া ও প্রসেসড ফুড এড়িয়ে চলুন। ✅ নিয়মিত ব্যায়াম করুন : প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটাহাঁটি বা হালকা ব্যায়াম HTN নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। ✅ ধূমপান ও মদ্যপা...

শ্বাসকষ্ট হলে কী করবেন? অবলম্বন করুন এই ১০টি উপকারী টিপস

Image
  সহজে শ্বাস নিন: ফুসফুসের যত্নে সেরা ১০টি ঘরোয়া উপায় - ঠোঁট চেপে শ্বাস নেওয়ার অভ্যাস করুন নাক দিয়ে শ্বাস নিন এবং ঠোঁট চেপে ধীরে ধীরে ছাড়ুন। এটি আপনাকে আরও কার্যকরভাবে শ্বাস নিতে সাহায্য করে এবং শান্ত থাকুন। - সামনের দিকে ঝুঁকে আরামদায়ক অবস্থানে বসুন সামান্য সামনের দিকে ঝুঁকে বিশ্রাম নেওয়া আপনার ফুসফুস খুলতে সাহায্য করতে পারে এবং শ্বাস নেওয়া সহজ করতে পারে। - ধোঁয়া এবং বায়ু দূষণকারী পদার্থ এড়িয়ে চলুন সিগারেটের ধোঁয়া, তীব্র গন্ধ এবং ধুলোময় জায়গা থেকে দূরে থাকুন - এগুলি লক্ষণগুলিকে আরও খারাপ করে তুলতে পারে। - হিউমিডিফায়ার ব্যবহার করুন শুষ্ক বাতাস শ্বাস নিতে কষ্ট করতে পারে। হিউমিডিফায়ার বাতাসে আর্দ্রতা যোগ করে এবং আপনাকে আরও ভালোভাবে শ্বাস নিতে সাহায্য করতে পারে। - উষ্ণ তরল পান করুন উষ্ণ পানীয় শ্লেষ্মা আলগা করতে এবং আপনার শ্বাসনালী পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করতে পারে। - মৃদু শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম চেষ্টা করুন সহজ ব্যায়াম আপনার ফুসফুসকে শক্তিশালী করতে পারে এবং সময়ের সাথে সাথে শ্বাসকষ্ট কমাতে পারে। - কঠোর কার্যকলাপ থেকে বিরতি নিন নিজেকে খুব বেশি চাপ দেওয়া এড়িয়ে চলু...

ডাক্তারি—স্বপ্ন না আত্মত্যাগ?

Image
"ব্যস্ত?" — ছোট্ট এই প্রশ্নটা ফোনের ওপাশ থেকে ভেসে এলে গলার কাছে যেন কী একটা দলা বেঁধে যায়। কী বলব? বলার মতো অবসর কি আদৌ আছে? দিনের আলো নিভে গেলে অফিস ফুরোয় বটে, কিন্তু চিকিৎসকের দিন শেষ হয় না কখনো। ওয়ার্ডের বাইরে পা ফেললেও মাথায় ঘোরে সিলেবাস, সামনে ঝুলে থাকা একটার পর একটা পরীক্ষা। ব্যক্তিগত জীবনের খাতা খুলে দেখলে অবাক হতে হয়—সেখানে যেন শূন্যতার পাতাগুলোই বেশি। উৎসব, অনুষ্ঠান, পারিবারিক আড্ডা—সবই রয়ে গেছে পেছনে, স্মৃতির কোনায়। ভ্রমণ তো বহু দূরের স্বপ্ন, রাস্তাগুলো যেন শুধুই হাসপাতাল আর বাসার মাঝেই ঘুরপাক খায়। আমরা ডাক্তাররা কি রিজার্ভড? হয়তো হ্যাঁ। কিন্তু সেটা স্বভাবে নয়, সময়ের টানাপেড়নে গড়ে ওঠা এক আত্মরক্ষার প্রাচীর। কেউ জানে না, রাত গভীর হলে কেউ না কেউ কোন না কোন হাসপাতালে কোন জীবন বাঁচাতে ব্যস্ত। আমি হয়তো এখন লিখছি, কারণ আমার সহকর্মীরা এই মুহূর্তে কাউকে না কাউকে বাঁচাতে ছুটছেন। তাই কাউকে আর আগের মতো উদ্দীপনায় বলি না, “ডাক্তারি পড়ো।” পেশাটা মহান, তাতে সন্দেহ নেই। কিন্তু এই মহানতাটার দাম চোকাতে হয় নিঃসঙ্গতা, আত্মত্যাগ, আর বিরামহীন ব্যস্ততার মাধ্যমে।
অ্যাপেন্ডিসাইটিসের সতর্কবার্তা নাভির পাশে ব্যথা শুরু, ধীরে ধীরে ডানে যায়, তলপেটের ডান কোণে, ব্যথা তীব্রতর হয়। ক্ষুধা মন্দা, বমি ভাব, শরীর করে ক্লান্ত, জ্বর আসে হালকা করে, শরীর হয় দুর্বলান্ত। পেট ফাঁপা, গ্যাসের চাপ, কোষ্ঠকাঠিন্য সঙ্গী, চাপ দিলে ব্যথা বাড়ে, হাঁটলে হয় অস্বস্তি। হাসি, কাশি, হাঁচি দিলে, ব্যথা যেন বাড়ে, রাতে ঘুম ভেঙে যায়, ব্যথা তীব্রতর হয়। অ্যাপেন্ডিক্স ফেটে গেলে, পেটে সংক্রমণ ছড়ায়, জীবনের ঝুঁকি বাড়ে, সময় যেন কমে যায়। অবহেলা নয় কখনো, চিকিৎসা নিন ত্বরায়, অ্যাপেন্ডিসাইটিস হলে, অস্ত্রোপচারই উপায়। ল্যাপারোস্কোপি পদ্ধতিতে, সহজে হয় সমাধান, স্বাস্থ্যই সম্পদ আমাদের, সচেতন থাকুন প্রাণ। এই কবিতাটি অ্যাপেন্ডিসাইটিসের লক্ষণ ও সতর্কতা সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে রচিত। যদি আপনার বা আপনার পরিচিত কারো এই ধরনের উপসর্গ দেখা যায়, তাহলে অবিলম্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

হাইড্রোসিল অপারেশনের পর বাবা হওয়া সম্ভব? জানুন বিস্তারিত

হাইড্রোসিল অপারেশনের পরে সাধারণত সন্তান জন্মদানে কোনো সমস্যা হয় না , যদি: অপারেশনের আগে অণ্ডকোষ সুস্থ থাকে। অস্ত্রোপচারের সময় কোনো জটিলতা না ঘটে। হাইড্রোসিল শুক্রাণু উৎপাদনে বড় কোনো প্রভাব না ফেলে। গুরুত্বপূর্ণ তথ্য: হাইড্রোসিল হলো অণ্ডকোষের চারপাশে তরল জমে যাওয়া, যা সাধারণত সরাসরি সন্তান ধারণে সমস্যা সৃষ্টি করে না। হাইড্রোসিল অপারেশন (হাইড্রোসিলেকটমি) একটি নিরাপদ এবং রুটিন সার্জারি। অধিকাংশ পুরুষ সুস্থভাবে শুক্রাণু উৎপাদন এবং প্রজনন ক্ষমতা বজায় রাখেন। অস্ত্রোপচারের পরে অস্থায়ী ব্যথা বা ফোলা স্বাভাবিক এবং এটি কয়েক সপ্তাহের মধ্যে সেরে যায়। বিরল ক্ষেত্রে যা লক্ষ্য রাখা দরকার: অস্ত্রোপচারের সময় সংক্রমণ বা আঘাত লাগা। ভ্যাস ডিফারেন্স বা রক্তনালিতে ক্ষতি – যদিও এটি খুবই বিরল – প্রজনন ক্ষমতায় প্রভাব ফেলতে পারে। যদি হাইড্রোসিল অপারেশনের পরে প্রজনন নিয়ে দুশ্চিন্তা থাকে, তাহলে সিমেন অ্যানালাইসিস (শুক্রাণু পরীক্ষা) করিয়ে নিশ্চিত হওয়া যায়। আপনি কি হাইড্রোসিল অপারেশনের পরে করণীয় বা সতর্কতা সম্পর্কে জানতে চান?